সিকিউরিটি
চেকিং এবং কাষ্টমস চেকিং
অবশ্যই
এয়ারপোর্টে প্লেন ছাড়ার দুই – তিন ঘন্টা আগে উপন্থিত হতে হবে । এয়ারপোর্টে ঢোকার পর সিকিউরিটি চেকিং কাউন্টারে সকল ব্যাগপত্র স্ক্যানিং মেশিনে চেক করাতে হবে ।
সিকিউরিটি চেকিং কাউন্টারে দায়িত্বরত ব্যক্তি মেটাল ডিটেকটর দিয়ে আপনার শরীর চেক
করবেন । চেক হয়ে গেলে নিজের এয়ার লাইন্স এর কাউন্টার খুজে বের করে সিরিয়ালে দাড়াতে
হবে । এখানে আপনার টিকেট ও পাসপোর্ট দেখান । ছোট্ট ব্যাগ থাকলে সেটি নিজের কাছে
রেখে বাকি ব্যগ কাউন্টারে দিয়ে দিতে হবে। কাউন্টারের লোক আপনার ব্যাগে স্টিকার
লাগিয়ে আপনাকে একটি বোডিং কার্ড প্রদান করবেন। এই কার্ডে আপনার প্লেনের সিট
নাম্বার লেখা থাকবে। এরপর এয়ারপোর্টের দেয়ালে লাগানো মনিটর অনুসরণ করে আপনার ফ্লাইট নাম্বার আর গেটের নাম্বার মিলিয়ে নিতে হবে ।
বিমান
বন্দরের আনুষ্ঠানিকতাঃ
টিকেটের
সাথে যে ইমবারগেশন কার্ড দেওয়া হয়েছিল তা ভালো ভাবে পূরণ করতে হবে । প্রয়োজন হলে
প্রবাসী কল্যাণ কাউন্টারের সহযোগিতা গ্রহন করুন । ডেস্কের অফিসার আপনাকে ইমবারগেশন কার্ড পূরণে সহযোগিতা করবেন ।
ইমিগ্রেশন
:
ইমিগ্রেশনের
গেটের ভিতরে আর একটি প্রবাসী কল্যাণ ডেস্ক রয়েছে সেখানে স্মার্ট কার্ড দেখিয়ে এবং ফিংঙ্গার প্রিন্ট দিয়ে আপনার ইমবারগেশন
কার্ডের উল্টা পাশে সিল নিয়ে নিন। এর পর যেতে হবে ইমিগ্রেশন কাউন্টারে এখানে আপনার
ভিসা যুক্ত পাসপোর্ট, ছাড়পত্র ও পূরণ করা ইমবারগেশন
কার্ড জমা দিন । ইমিগ্রেশন আফিসার আপনাকে কিছু প্রশ্ন করতে পারেন। সঠিক ভাবে
সেগুলোর উত্তর দিন। ইমিগ্রশন অফিসর ফ্রন্ট ক্যামেরায় আপনার একটি ছবি তুলবেন এবং সব
কাগজ ঠিক থাকলে আপনার পাসপোর্টে সিল দিয়ে আপনাকে বিদেশে যাওয়া অনুমতি প্রদান করবেন
। এরপর এয়ারপোর্টের মনিটর দেখে আপনার ফ্লাইটের অন্যান্য যাত্রিরা যেখানে আছেন
সেখানে গিয়ে আসন গ্রহন করুন ।
বোর্ডিংঃ
প্লেনে
ওঠার ঘোষণা দিলে বোর্ডিং কার্ড হাতে নিয়ে সিরিয়াল অনুসরণ করে প্লেনে উঠুন।
এয়ারপোর্টে
অপরিচিত লোকজনের সাথে বেশি কথা না বলে উপরোক্ত প্রক্রিয়া সমূহ অনুসরণ করলে আর কোন
সমস্যা হওয়ার সম্ভবনা থাকে না ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন